না .... আর একটু ঘুমাই.... প্লীজ।
এরপর কিন্তু দেরী হয়ে যাবে আর তখন কিন্তু কেউ বাঁচাতে পারবে না তোমায়।
অনেক কষ্টে চোখ মেলে উঠে অফিস যাওয়ার জন্য তৈরী হতে থাকি আমি । এটাই আমার দৈনন্দিন একঘেয়ে জীবন।
আজকেও কষ্ট করে উঠে অফিস রওনা দিলাম। মনটা আজকে বেশ খারাপ। আসলেই ভীষণ রকম খারাপ।
জীবনে যত মনখারাপ কাছের মানুষের কাছেই তুমি পাবে। যতই ভালবাসো, একসময় না
একসময় দুঃখ পাবেই। এটাই জগতের নিয়ম। আসলে কাছের মানুষগুলোর কাছে প্রত্যাশা
অনেক বেশি থাকে আমাদের। আর সেটা পূর্ণ করা অনেক সময়ই কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। এটা
প্রতিটা মানুষের জন্য প্রযোজ্য । যখন তুমি সেই কাছের মানুষগুলো থেকে একদিন
দূরে চলে যাবে , তখন তোমার মনে পরবে এক একটা মূহুর্ত। তখন তুমিও কষ্ট পাবে।
জীবন এই ভাবেই সব কিছুর হিসেব রাখে।
বাসে বেশ ভীড় ছিল । খানিক পরে বসতে জায়গা পেয়ে মোবাইলটা বের করে ফেসবুকটা খুলে দেখছি । আমি খুব বেশি ফোন অ্যাডিক্টেড। চেষ্টা করেও দূরে থাকতে পারিনা। জানি পারবো না, তবু মাঝেমধ্যেই চেষ্টা করি । খানিকক্ষণ পরে আমার মনে হল কেমন যেন একটা অনুভূতি হচ্ছে। অতি চেনা কোনো অনুভূতি।
মেয়েরা অনেক অদ্ভূত ক্ষমতা নিয়ে পৃথিবীতে আসে। প্রকৃতি তাদের এই ক্ষমতাগুলো দিয়েছে অবস্হার মোকাবিলা করার জন্য। কেউ কখনো তার দিকে একদৃষ্টে তাকিয়ে থাকলে মেয়েরা ঠিকক বুঝতে পারে।
তাকিয়ে দেখলাম একটা বেশ সুন্দর দেখতে ছেলে আমার দিকেই তাকিয়ে আছে। বেশ অহঙ্কারের সাথে একবার তাকিয়ে চোখ ফিরিয়ে নিলাম ।
অদ্ভূত ক্ষমতাগুলির মধ্যে একটি হল মেয়েরা চট করে কোনো ব্যাপার থেকো নিজের মনকে ডাইভার্ট করতে পারে না।
ব্যাস! আরকি। আমিও লুকিয়ে চুরিয়ে দেখতে শুরু করলাম ছেলেটাকে। এটাকেই কি ঝারি মারা বলে? কে জানে!!
যখনই তাকিয়ে দেখি, ছেলেটা আমার দিকেই তাকিয়ে থাকে।
আজব সমস্যা।
তারপর আমি একটু রেগেই ভীষণ কুঁচকে তাকালাম ওর দিকে।
ওমা, দেখি সেও ভ্রু কুঁচকে তাকাচ্ছে।
ভীষণ ভীষণ রাগ হল। আমার দিকে ভ্রু কুঁচকে তাকানো!! এত্তো সাহস?
দিলাম বেশ করে ভেংচি কেটে। আহা কতদিন ভেংচি কাটি না। ভারি আনন্দ হল। ছেলেটা কিন্তু মহা টেঁটিয়া। সেই তাকিয়েই থাকল আমার দিকে। আমিও আড়চোখে দেখতে থাকলাম। বাসে আরতির গান বাজছিল। একসময় বেজে উঠল 'চোখে চোখে কথা বলো , মুখে কিছু বলো না'।
আমি আর থাকতে পারলাম না, হেসেই ফেল্লাম। আমাকে হাসতে দেখে ছেলেটা বেশ ঘাবড়ে কাঁচুমাচু মুখ করে তাকাচ্ছে। নারকেল বাগান আসতেই ছেলেটা নেমে গেল।
আমি জানালা দিয়ে তাকিয়ে আছি।মন বলছে ১০০ পার্সেন্ট ছেলেটা একবার পিছন ঘুরে তাকাবেই।
শাহরুখ খানের মুভির সেই দৃশ্যের মতো 'পালাট, পালাট '। একটু এগিয়ে যাওয়ার পর ছেলেটা পিছনে ঘুরে তাকালো। এবার আমি হাসলাম... রাগ করে নয়। মন থেকে হাসি। আমার মন ভালো করার জন্য এটুকু তো অবশ্যই প্রাপ্য।
বাইরে তখন মেঘের ফাঁকে রোদ হাসছে , আমার মতোই।
বাসে বেশ ভীড় ছিল । খানিক পরে বসতে জায়গা পেয়ে মোবাইলটা বের করে ফেসবুকটা খুলে দেখছি । আমি খুব বেশি ফোন অ্যাডিক্টেড। চেষ্টা করেও দূরে থাকতে পারিনা। জানি পারবো না, তবু মাঝেমধ্যেই চেষ্টা করি । খানিকক্ষণ পরে আমার মনে হল কেমন যেন একটা অনুভূতি হচ্ছে। অতি চেনা কোনো অনুভূতি।
মেয়েরা অনেক অদ্ভূত ক্ষমতা নিয়ে পৃথিবীতে আসে। প্রকৃতি তাদের এই ক্ষমতাগুলো দিয়েছে অবস্হার মোকাবিলা করার জন্য। কেউ কখনো তার দিকে একদৃষ্টে তাকিয়ে থাকলে মেয়েরা ঠিকক বুঝতে পারে।
তাকিয়ে দেখলাম একটা বেশ সুন্দর দেখতে ছেলে আমার দিকেই তাকিয়ে আছে। বেশ অহঙ্কারের সাথে একবার তাকিয়ে চোখ ফিরিয়ে নিলাম ।
অদ্ভূত ক্ষমতাগুলির মধ্যে একটি হল মেয়েরা চট করে কোনো ব্যাপার থেকো নিজের মনকে ডাইভার্ট করতে পারে না।
ব্যাস! আরকি। আমিও লুকিয়ে চুরিয়ে দেখতে শুরু করলাম ছেলেটাকে। এটাকেই কি ঝারি মারা বলে? কে জানে!!
যখনই তাকিয়ে দেখি, ছেলেটা আমার দিকেই তাকিয়ে থাকে।
আজব সমস্যা।
তারপর আমি একটু রেগেই ভীষণ কুঁচকে তাকালাম ওর দিকে।
ওমা, দেখি সেও ভ্রু কুঁচকে তাকাচ্ছে।
ভীষণ ভীষণ রাগ হল। আমার দিকে ভ্রু কুঁচকে তাকানো!! এত্তো সাহস?
দিলাম বেশ করে ভেংচি কেটে। আহা কতদিন ভেংচি কাটি না। ভারি আনন্দ হল। ছেলেটা কিন্তু মহা টেঁটিয়া। সেই তাকিয়েই থাকল আমার দিকে। আমিও আড়চোখে দেখতে থাকলাম। বাসে আরতির গান বাজছিল। একসময় বেজে উঠল 'চোখে চোখে কথা বলো , মুখে কিছু বলো না'।
আমি আর থাকতে পারলাম না, হেসেই ফেল্লাম। আমাকে হাসতে দেখে ছেলেটা বেশ ঘাবড়ে কাঁচুমাচু মুখ করে তাকাচ্ছে। নারকেল বাগান আসতেই ছেলেটা নেমে গেল।
আমি জানালা দিয়ে তাকিয়ে আছি।মন বলছে ১০০ পার্সেন্ট ছেলেটা একবার পিছন ঘুরে তাকাবেই।
শাহরুখ খানের মুভির সেই দৃশ্যের মতো 'পালাট, পালাট '। একটু এগিয়ে যাওয়ার পর ছেলেটা পিছনে ঘুরে তাকালো। এবার আমি হাসলাম... রাগ করে নয়। মন থেকে হাসি। আমার মন ভালো করার জন্য এটুকু তো অবশ্যই প্রাপ্য।
বাইরে তখন মেঘের ফাঁকে রোদ হাসছে , আমার মতোই।
No comments:
Post a Comment